
প্রদান করা হল ৪র্থ বাইফা অ্যাওয়ার্ডস
নতুনধারা প্রেজেন্টস ইটিভি-বাইফা অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৬ মে শুক্রবার। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ফিল্মস অ্যান্ড আর্টস (বাইফা) এর ৪র্থ পুরস্কার অনুষ্ঠানটির টাইটেল স্পন্সর হিসেবে যুক্ত ছিল একুশে টেলিভিশন। জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে রাজধানীর বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের হল অব ফেমে দেশের সঙ্গীত, চলচ্চিত্র, টেলিভিশন ও ওটিটি মাধ্যমে ২০২৪-২৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত কনটেন্টের বিভিন্ন বিভাগে সেরা পারফর্মারদের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

নিজস্ব ওয়েব সাইটে যথাযথ দর্শক ভোট ও বিজ্ঞ জুরি বোর্ডের রায়ে পপুলার ও জুরি অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয় দেশ সেরা শিল্পী, নির্মাতা, কলাকুশলীদের।
পুরস্কারের জুরি মেম্বার ছিলেন অভিনেত্রী রোজিনা, অভিনেতা আজিজুল হাকিম, নাট্যকার ও পরিচালক জিনাত হাকিম, সঙ্গীতশিল্পী খুরশিদ আলম, নৃত্যশিল্পী ও অভিনেত্রী মুনমুন আহমেদ এবং অভিনেত্রী দীপা খন্দকার।
এবার আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন দেশের নৃত্য জগতের শ্রেষ্ঠ দুই তারকা শামীম আরা নীপা ও শিবলী মোহাম্মদ। পপুলার ও জুরি মিলিয়ে এ বছর মোট ৪৫টি বিভাগে পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। এক নজরে দেখে নিন পুরস্কার বিজয়ী হয়েছেন ও মনোনয়ন পেয়েছিলেন কারা-
পপুলার
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র
‘তুফান’
এই বিভাগে মনোনীত অন্যান্য চলচ্চিত্র হল ‘প্রিয় মালতী’, ‘বরবাদ’, ‘জংলি’ ও ‘দাগি’।
শ্রেষ্ঠ পরিচালক (চলচ্চিত্র)
রায়হান রাফী – ‘তুফান’
শিহাব শাহীন – ‘দাগি’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন মেহেদি হাসান হৃদয় – ‘বরবাদ’, এম রাহিম – ‘জংলি’ ও শঙ্খ দাশগুপ্ত – ‘প্রিয় মালতী’
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (চলচ্চিত্র)
আফরান নিশো – ‘দাগি’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন শাকিব খান – ‘তুফান’, শাকিব খান – ‘বরবাদ’, শরিফুল রাজ – ‘দেয়ালের দেশ’ ও সিয়াম আহমেদ – ‘জংলি’।
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (চলচ্চিত্র)
মেহজাবীন চৌধুরী – ‘প্রিয় মালতী’
এই বিভাগে মনোনীতরা হলেন জয়া আহসান – ‘পেয়ারার সুবাস’, শবনম বুবলী – ‘জংলি’, তমা মির্জা – ‘দাগি’ ও পূজা চেরি – ‘লিপস্টিক’।

ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স – অভিনেতা (চলচ্চিত্র)
চঞ্চল চৌধুরী – ‘তুফান’
শহীদুজ্জামান সেলিম – ‘দাগি’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন গাজী রাকায়েত – ‘তুফান’, মিশা সওদাগর – ‘বরবাদ’ ও আজাদ আবুল কালাম – ‘জলে জ্বলে তারা’।
ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স – অভিনেত্রী (চলচ্চিত্র)
প্রার্থনা ফারদিন দিঘী – ‘৩৬-২৪-৩৬’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন রাফিয়াথ রশিদ মিথিলা – ‘কাজলরেখা’, সুনেরাহ – ‘দাগি’, মৌসুমী হামিদ – ‘নয়া মানুষ’ ও মাসুমা রহমান নাবিলা – ‘তুফান’।
শ্রেষ্ঠ ওটিটি কনটেন্ট
‘কাছের মানুষ দূরে থুইয়া’
এই বিভাগে অন্যান্য মনোনীত ওটিটি কনটেন্ট হল ‘গোলাম মামুন’, ‘রঙিলা কিতাব’, ‘জিম্মি’ ও ‘ঘুমপরী’।
শ্রেষ্ঠ পরিচালক (ওটিটি)
ভিকি জাহেদ – ‘নীল সুখ’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন শিহাব শাহীন – ‘গোলাম মামুন’, অনম বিশ্বাস – ‘রঙিলা কিতাব’, নুহাশ হুমায়ুন – ‘দুই ষ’ ও আশফাক নিপুন – ‘জিম্মি’।
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (ওটিটি)
প্রিতম হাসান – ‘কাছের মানুষ দূরে থুইয়া’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন অপূর্ব – ‘গোলাম মামুন’, নাসিরউদ্দীন খান – ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন ২’, চঞ্চল চৌধুরী – ‘লাস্ট ডিফেন্ডারস অব মনোগামি’ ও সিয়াম আহমেদ – ‘টিকেট’।
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (ওটিটি)
তানজিন তিশা – ‘ঘুমপরী’
এই বিভাগে মনোনীতরা হলেন সাবিলা নূর – ‘গোলাম মামুন’, পরীমনি – ‘রঙিলা কিতাব’, জয়া আহসান – ‘জিম্মি’ ও তাসনিয়া ফারিণ – ‘কাছের মানুষ দূরে থুইয়া’।
ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স – অভিনেতা (ওটিটি)
শাহরিয়ার নাজিম জয় – ‘জিম্মি’
এই বিভাগে মনোনীতরা হলেন এফএস নাঈম – ‘কালপুরুষ’, মোস্তাফিজুর নূর ইমরান – ‘রঙিলা কিতাব’, মামনুন হাসান ইমন – ‘মায়া’ ও তৌসিফ মাহবুব – ‘চক্র’।
ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স – অভিনেত্রী (ওটিটি)
পূজা চেরি – ‘ব্ল্যাক মানি’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন কাজী নওশাবা আহমেদ – ‘দুই ষ’, রুনা খান – ‘অসময়’, বিজরী বরকতউল্লাহ – ‘ফরগেট মি নট’ ও গোলাম ফরিদা ছন্দা – ‘নীল সুখ’।
শ্রেষ্ঠ নাটক
‘বাস ট্রিপ’
এই বিভাগে মনোনীত অন্যান্য নাটক হল ‘শ্বশুর বাড়িতে ঈদ’, ‘মন দিওয়ানা’, ‘তোমাদের গল্প’ ও ‘মেঘবালিকা’
শ্রেষ্ঠ পরিচালক (নাটক)
মহিদুল মহিম – ‘বাস ট্রিপ’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন মহিন খান – ‘শ্বশুর বাড়িতে ঈদ’, প্রবীর রায়চৌধুরী – ‘বেস্ট ফ্রেন্ড ২.০’, মোস্তফা কামাল রাজ – ‘তোমাদের গল্প’ ও জাকারিয়া সৌখিন – ‘মেঘবালিকা’।
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (নাটক)
ফারহান আহমেদ জোভান – ‘বাস ট্রিপ’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন নিলয় আলমগীর – ‘শ্বশুর বাড়িতে ঈদ’, তৌসিফ মাহবুব – ‘মন দিওয়ানা’ ও ইয়াশ রোহান – ‘আমার থাকিস তুই’।
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (নাটক)
তানজিকা আমিন – ‘হাবুর স্কলারশিপ’
সাফা কবির – ‘সুপার ওয়াইফ’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন সাবিলা নূর – ‘ভুল সবই ভুল’, নাজনীন নাহার নীহা – ‘মেঘবালিকা’ ও তানজিম সাইয়ারা তটিনী – ‘মন দিওয়ানা’।
ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স – অভিনেতা (নাটক)
তারিক আনাম খান – ‘একান্নবর্তী’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন খায়রুল বাসার – ‘প্রাকৃতজন’, শ্যামল মাওলা – ‘মাকড়সা’, জিয়াউল হক পলাশ – ‘খালিদ’ ও মুশফিক আর ফারহান – ‘সুপার ওয়াইফ’।
ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স – অভিনেত্রী (নাটক)
কেয়া পায়েল – ‘বাস ট্রিপ’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন দিলারা জামান – ‘তোমাদের গল্প’, তানজিম সাইয়ারা তটিনী – ‘তোমাদের গল্প’, সাদিয়া আয়মান – ‘তখন যখন’ ও পারশা ইভানা – ‘শেষমেশ’।
শ্রেষ্ঠ গায়ক (চলচ্চিত্র)
ইমরান – কন্যা (‘জ্বীন-৩’)
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন প্রিতম হাসান – লাগে উরা ধুরা (‘তুফান’), তাহসান খান – জনম জনম (‘জংলি’), বালাম – রাজকুমার (‘রাজকুমার’) ও মাহতিম সাকিব – মেঘবালিকা (‘কাছের মানুষ দূরে থুইয়া’)।
শ্রেষ্ঠ গায়িকা (চলচ্চিত্র)
দিলশাদ নাহার কনা – দুষ্ট কোকিল (‘তুফান’)
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন কনা – কন্যা (‘জ্বীন-৩’), কোনাল – রাজকুমার (‘রাজকুমার’), আতিয়া আনিশা – জনম জনম (‘জংলি’) ও নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি – হাউ সুইট (‘হাউ সুইট’)।
শ্রেষ্ঠ গায়ক (চলচ্চিত্র-ব্যতীত)
তাহসান খান – রঙে রঙে
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন হাবিব ওয়াহিদ – জোনাক জ্বলে, অর্নব ও গঞ্জের অলি – তাঁতি, আভরাল সাহির – পরাণ পাখি ও আসিফ আকবর – চিরদিনের জীবন সঙ্গিনী।
শ্রেষ্ঠ গায়িকা (চলচ্চিত্র-ব্যতীত)
বাঁধন সরকার পূজা – এক জনমে হাজার মরণ
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন তাসনিয়া ফারিণ – রঙে রঙে, পড়শি – কথা একটাই, জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি – পরাণ পাখি ও সিঁথি সাহা – একা ঘর আমার।
শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেতা
ফররুখ আহমেদ রেহান – ‘আরারাত’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন দিব্য জ্যোতি – ‘নকশী কাঁথার জমিন’, সৌম্য জ্যোতি – ‘নকশী কাঁথার জমিন’, প্রান্তর দস্তিদার – ‘জিম্মি’ ও আরিয়ান সারোয়ার – ‘চক্কর ৩০২’।
শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেত্রী
মালাইকা চৌধুরী – ‘সন্ধিক্ষণ’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন সাদিয়া আয়মান – ‘কাজলরেখা’, জেফার রহমান – ‘লাস্ট ডিফেন্ডারস অব মনোগামি’, পারসা মেহজাবিন পূর্ণী – ‘ঘুমপরী’ ও কারিনা কায়সার – ‘৩৬-২৪-৩৬’।
জুরি পুরস্কার
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র
‘নকশী কাঁথার জমিন’
এই বিভাগে মনোনীত অন্যান্য চলচ্চিত্র হল ‘কাজলরেখা’, ‘প্রিয় মালতী’, ‘দেয়ালের দেশ’, ‘ফাতিমা’ ও ‘রিকশা গার্ল’।
শ্রেষ্ঠ পরিচালক (চলচ্চিত্র)
গিয়াসউদ্দিন সেলিম – ‘কাজলরেখা’
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (চলচ্চিত্র)
সিয়াম আহমেদ – ‘জংলি’
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (চলচ্চিত্র)
রাফিয়াথ রশিদ মিথিলা – ‘জলে জ্বলে তারা’
ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স – অভিনেতা (চলচ্চিত্র)
আজাদ আবুল কালাম – ‘জলে জ্বলে তারা’
ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স – অভিনেত্রী (চলচ্চিত্র)
মাসুমা রহমান নাবিলা – ‘তুফান’
সেরা ওটিটি কনটেন্ট
‘রঙিলা কিতাব’
সেরা পরিচালক (ওটিটি)
অনম বিশ্বাস – ‘রঙিলা কিতাব’
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (ওটিটি)
চঞ্চল চৌধুরী – ‘লাস্ট ডিফেন্ডারস অব মনোগামি’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন অপূর্ব – ‘গোলাম মামুন’, ইয়াশ রোহান – ‘ফরগেট মি নট’ ও মোশাররফ করিম – ‘চক্কর ৩০২’।
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (ওটিটি)
পরীমণি – ‘রঙিলা কিতাব’
ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স – অভিনেতা (ওটিটি)
মামনুন হাসান ইমন – ‘মায়া’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন মোস্তাফিজুর নূর ইমরান – ‘রঙিলা কিতাব’, ইমতিয়াজ বর্ষণ – ‘গোলাম মামুন’ ও আফজাল হোসেন – ‘দুই ষ’।
ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স – অভিনেত্রী (ওটিটি)
রুনা খান – ‘অসময়’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন তমা মির্জা – ‘আমলনামা’, সাফা কবির – ‘টিকিট’ ও সুমাইয়া শিমু – ‘দুই ষ’।
শ্রেষ্ঠ নাটক
‘শেষ কিছুদিন’
এই বিভাগে মনোনীত অন্যান্য নাটক হল ‘বেস্ট ফ্রেন্ড ২’, ‘খালিদ’ ও ‘তিথিডোর’।
শ্রেষ্ঠ পরিচালক (নাটক)
প্রবীর রায়চৌধুরী – ‘বেস্ট ফ্রেন্ড ২.০’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন ভিকি জাহেদ – ‘তিথিডোর’, মিজানুর রহমান আরিয়ান – ‘ফুল হাতা শার্ট’ ওতানিম রহমান অংশু – ‘খালিদ’।
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা (নাটক)
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন নিলয় আলমগীর – ‘একান্নবর্তী’, অপূর্ব – ‘এবসেন্ট মাইন্ড’, তৌসিফ মাহবুব – ‘শুরুর দিনগুলি’ ও মুশফিক আর. ফারহান – ‘যে পাখি ঘর বোঝেনা’।
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (নাটক)
সাবিলা নূর – ‘মাকড়সা’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন কেয়া পায়েল – ‘সুন্দরী’, তাসনিয়া ফারিণ – ‘পরস্পর’ ও মেহজাবীন চৌধুরী – ‘তিথিডোর’।
ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স অভিনেতা (নাটক)
শ্যামল মাওলা – ‘মাকড়সা’
ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স – অভিনেত্রী (নাটক)
সাদিয়া আয়মান – ‘তখন যখন’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন দিলারা জামান – ‘তোমাদের গল্প’, তানজিম সাইয়ারা তটিনী – ‘তোমাদের গল্প’ ও নাজনীন নাহার নিহা – ‘তখন যখন’।
শ্রেষ্ঠ গায়ক
মাহতিম সাকিব – বেঁচে যাওয়া ভালোবাসা (‘দেয়ালের দেশ’)
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন প্রিতম হাসান – দ্বিধা (‘বরবাদ’), ইমরান – বন্ধু গো শুনো (‘জংলি’), তাহসান খান – একটু খানি মন (‘দাগি’) ও পুলক অধিকারী – ডুবেছি প্রেমে।
শ্রেষ্ঠ গায়িকা
সিঁথি সাহা – প্রেমেরই যখম (‘ঘুমপরী’)
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন মাশা ইসলাম – একটু খানি মন (‘দাগি’), হুমায়রা ইষিকা – ‘কাজলরেখা’, ফাতেমা তুয যাহরা ঐশী – মন ভালা না (‘টিকিট’) ও অবন্তী সিঁথি – ‘দেয়ালের দেশ’।
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক
সাহিল রনি – ‘দেয়ালের দেশ’
এই বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিলেন বরকত হোসেন পলাশ – ‘প্রিয় মালতী’, তুহিন তমিজুল – ‘রিকশা গার্ল’, রাজু রাজ – ‘ওমর’ ও দানিয়েল ড্যানি – ‘আধুনিক বাংলা হোটেল’।
বিশেষ জুরি পুরস্কার
বিশেষ জুরি পুরস্কার (অভিনেত্রী) – নীলাঞ্জনা নীলা (চলচ্চিত্র: ‘শ্যামাকাব্য’)
বিশেষ জুরি পুরস্কার (গায়ক) – পুলক অধিকারী (গান: ডুবেছি প্রেমে)
বিশেষ জুরি পুরস্কার (গায়িকা) – হুমায়রা ঈষিকা (চলচ্চিত্র: ‘কাজলরেখা’)
বাইফা চয়েস শ্রেষ্ঠ নবাগত
মন্দিরা চক্রবর্তী – ‘কাজলরেখা’
নভেরা রহমান – ‘রিকশা গার্ল’