![অনুদান পাওয়ার সাত বছর পর মুক্তি পাচ্ছে ‘আজব কারখানা’](https://i0.wp.com/bmdb.co/wp-content/uploads/2024/06/ajob_karkhana1_bmdb_image.jpg?resize=150%2C150&ssl=1)
‘জাতীয় চলচ্চিত্র কেন্দ্র’ প্রতিষ্ঠার দাবিতে সভা
![জাতীয় চলচ্চিত্র কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার দাবীতে সভা](https://i0.wp.com/bmdb.co/wp-content/uploads/2017/04/Jatiyo-Cholochhitro-Sobha-by-Federation-of-Film-Societies-of-Bangladesh.jpg?resize=1040%2C600&ssl=1)
জাতীয় চলচ্চিত্র কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে ফেডারেশন অব ফিল্ম সোসাইটিজ অব বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র সভার আয়োজন করেছে। ৮ এপ্রিল ২০১৭, শনিবার, বিকাল ৪টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার কনফারেন্স কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া, সম্মানীত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন অগ্রজ চলচ্চিত্রকার সৈয়দ হাসান ইমাম, ঘুড্ডি-র পরিচালক বিশিষ্ট চলচ্চিত্র নির্মাতা সৈয়দ সালাহউদ্দিন জাকি, সূর্য দীঘল বাড়ী খ্যাত নির্মাতা মসিহউদ্দিন শাকের, মঞ্চকর্মী এবং গেরিলা নির্মাতা নাসির উদ্দিন ইউসুফ ও বিশিষ্ট চলচ্চিত্রকার মোরশেদুল ইসলাম।
দেশের বরেণ্য অভিনয়শিল্পী ও নির্মাতা নায়করাজ রাজ্জাক এর সভাপতিত্বে এ সভায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি চলচ্চিত্রকার মুশফিকুর রহমান গুলজার সম্মানীত অতিথি হিসেবে আলোচনায় অংশগ্রহণ করবেন।
উল্লেখ্য, স্বাধীনতার পঁয়তাল্লিশ বছর পরেও বাংলাদেশে কোন জাতীয় চলচ্চিত্র কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয় নি। চলচ্চিত্র কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হলে তা দেশের চলচ্চিত্র-সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্ররূপে সবচেয়ে কার্যকর প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠতে পারে। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ব্যবসা গত দেড় দশক ধরেই পড়তির দিকে। সারাদেশের বারোশত সিনেমা হল বন্ধ হতে হতে এখন তিনশ হলে দাড়িয়েছে। সর্বশেষ, ঢাকার কারওয়ানবাজারে অবস্থিত পূর্ণিমা সিনেমা হলটিও বন্ধ হয়ে গিয়েছে। জাতীয় চলচ্চিত্র কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হলে ধীরে ধীরে চলচ্চিত্রে ঘুরে দাড়ানোর পথ খুঁজে পেতে সক্ষম হবে।