আন্দোলনের মুখে ‘ওয়ান্টেড’ এর প্রদর্শনী বন্ধ
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ঐক্যজোটসহ কয়েকটি সংগঠনের আন্দোলনের মুখে মুক্তির পরদিন শনিবার কয়েকটি সিনেমা হলে বন্ধ রয়েছে বলিউড চলচ্চিত্র ‘ওয়ান্টেড’ এর প্রদর্শনী। ঢাকার পূর্ণিমা, শ্যামলী, সৈনিক ক্লাব ও আনন্দ সিনেমা হলসহ সারাদেশে ১০-১২টি হলে ছবিটির প্রদর্শনী বন্ধ রয়েছে।
এ বিষয়ে দ্য রিপোর্ট২৪.কমকে পরিচালক সমিতির সহসভাপতি সোহানুর রহমান সোহান বলেন, “সারাদেশের বেশ কয়েকটি সিনেমা হলে ‘ওয়ান্টেড’ এর প্রদর্শনী বন্ধ হয়েছে। সামনের দিনগুলোতে সবগুলো হল থেকেই এর প্রদর্শনী বন্ধ করা হবে। এটি আমাদের আন্দোলনের ফলেই হয়েছে।”
অন্যদিকে চলচ্চিত্রটির আমদানীকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স ইনউইন এন্টারপ্রাইজ ও মধুমিতা সিনেমা হলের কর্ণধার ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ দ্য রিপোর্টকে শনিবার দুপুর ১২টার দিকে বলেন, ‘পূর্ণিমা ও শ্যামলী হলে ওয়ান্টেডের প্রদর্শনী বন্ধ হয়েছে। সারাদেশে চলচ্চিত্রটি এখনো প্রদর্শিত হচ্ছে। মধুমিতা হলে একটু পরেই প্রদর্শনী শুরু হবে। যে সব হল প্রদর্শনী বন্ধ করছে তাদেরকে পরবর্তী সিনেমা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা বিবেচনায় আনব। আমরা এখনো মনে করি সরকারি নিয়ম মেনেই বাংলাদেশে ওয়ান্টেডের প্রদর্শনী হচ্ছে। আমরা অন্যায় কিছু করছি না।’
বেশ কিছুদিন ধরে উপমহাদেশীয় ভাষার চলচ্চিত্র প্রদর্শনী বন্ধে আন্দোলন করছে ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ঐক্যজোট’ ও কয়েকটি সংগঠন। শুক্রবার চলচ্চিত্র ঐক্যজোট রাজধানীর পূর্ণিমা ও মধুমিতা সিনেমা হলের সামনে অবস্থা কর্মসূচি পালন করে।
শাকিব খান কি আমাদের মূর্খ পেয়েছন? নাকি কপিরাইট কিনে রিমেক আর চুরি করে নকল এর পাথ্যর্ক উনি জানেন না! সালমান খান এর যে মুভিগুলোর কথা উনি বলছেস সবই তো ঘোষণা দিয়ে রিমেক করা। উনার শেষ বছর যে মুভিগুলো বের হয়েছে তার দুটি প্রমো দেখলাম ঃ হিরো দ্যা সুপারস্টার হলো তেলেগু ফিল্ম রেবেল এর নকল এবং হিটম্যান হলো তামিল ফিল্ম ভেত্তাই এর নকল। এ্যকশন সিনে ফুটেজ ইউজ করা। এছাড়া ফাদ- দা ট্রাপ ও ভালোবাসা এক্সপ্রেস ও নকল মনে হয়েছে, ফিল্ম ধরতে পারিনি। এর আগের বছরের একটা প্রমো দেখলাম নিষ্পাপ মুনন্না- তেলেগু ফিল্ম চিনোদু এর নকল। হলে গিয়ে একটা ফিল্ম দেখলাম ফুল এন্ড ফাইনাল এটা একটা কোরিয়ান ফিল্ম এর সিন টু সিন কপি। ইউটউভ এ সার্চ করে আরও প্রমো দেখলাম- ডেয়ারিং লাভার মারছেন তামিল ছবি থিরুবিয়াডাল আরম্ভম থেকে। এছাড়া আরও অনেকঃ প্রভাস, আল্লু অর্জন, রাম চরন, রবি তেজা, এনটিআর, বিজয়, অজিত, বিক্রম, সুজিত থেকে শুরু করে বয়স্ক নায়ক নাগার্জুন, ভেঙ্কাটেশ, চিরনজীবি এমন আরও অনেক তামিল,, তেলেুগু, কান্নাড়া অভিনেতাদের ফিল্ম মেরে দিয়েছেন অনায়াসে। পোস্টার পর্যন্ত গলা কেটে তৈরা করা আছে। অনেকে বলবেন উনি নায়ক, উনি কি ফিল্ম বানান? আমার কথা হলো উনার অজান্তে এতো চুরি হচ্ছে বিশ্বাসযোগ্য না। সুতরাং উনার বক্তব্য পড়ে উনাকে একজন তস্কর বলে ই মনে হচ্ছে। আমার মনে হয় উনাদের চুরি চামারি ধরা পড়বে বলেই এতা ভয়।কিন্তু আমি আবারও বলবো, টিকেট কাটবো আমরা, উনি কে ঠিক করে দেওয়ার আমরা কি দেখবো না দেখবো।