![অনুদান পাওয়ার সাত বছর পর মুক্তি পাচ্ছে ‘আজব কারখানা’](https://i0.wp.com/bmdb.co/wp-content/uploads/2024/06/ajob_karkhana1_bmdb_image.jpg?resize=150%2C150&ssl=1)
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর নয় মাস পর দেশে ‘যযাতি’
সময় নাট্যদল মঞ্চে আনছে নতুন নাটক। ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে মঞ্চস্থ হবে ‘যযাতি’। প্রখ্যাত নাট্যকার গিরিশ কারনাডের নাটকটির ভাষান্তর করেছেন সলিল চৌধুরী ও নির্দেশনা দিয়েছেন আকতারুজ্জামান।
অণীক আয়োজিত ‘১৮তম গঙ্গা-যমুনা নাট্যোৎসব’-এ ২০১৬ সালের ২৯ ডিসেম্বর ‘যযাতি’র আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী হয়েছিল ভারতে। তবে ঢাকার মঞ্চে এটাই প্রথম মঞ্চায়ন।
পঙ্কজ নিনাদের মঞ্চ পরিকল্পনায় ‘যযাতি’র আবহসংগীত করেছেন ইউসুফ হাসান অর্ক। পোশাক পরিকল্পনা করেছেন মানসুরা আক্তার লাভলী ও আলোক পরিকল্পনায় আছেন আলমগীর হোসেন।
নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করছেন ফকরুল ইসলাম, রুমা, মানসুরা আক্তার লাভলী, আব্দুল্লাহেল বারী, সুনিতা বড়ুয়া ও ইশরাত নিগার লাজ।
‘যযাতি’ আমাদের অজ্ঞাত অতীতের একটি খণ্ড কাহিনী। অতীতের দর্শনেচ্ছু সেই পর্যটক, যিনি পথ ভুলে এক অজ্ঞাত সংস্কৃতির সমাধি ক্ষেত্রে এসে পড়েছেন। বর্তমানের শ্রবণ ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে বিগত কালের প্রতিধ্বনি শুনতে পাচ্ছেন। আমরা যেন স্বপ্নজীবী নদীর কিনারায় বসে নদীর জলে বিচিত্র লীলা নিরীক্ষণ করছি। নদী প্রবাহের এই অপবর্তন ও পরাবর্তন দৃষ্টিরই পরিণাম। এই সবকিছুকেই সত্যরূপে স্বীকার করার মধ্যেই রয়েছে আনন্দ, রসানুভূতি। তারপরও নদীর তলদেশকে যথাযথভাবে দেখতে চাইলে প্রয়োজন আপন করার প্রতিবিম্ব। সেই সত্যের প্রকাশই জীবন। যে জীবন এখানে দেখা যায় তা পৌরাণিক তথা নাটক।