চিত্রনাট্য জমা না দিয়ে যৌথ প্রযোজনা, কী বলল জাজ?
যৌথ প্রযোজনার নতুন নীতিমালা ও কমিটি গঠন হাওয়ার পর অনুমোদনের জন্য একটিও সিনেমার চিত্রনাট্য জমা পড়েনি। অথচ শুটিং ফ্লোরে রয়েছে কয়েকটি সিনেমা। প্রশ্ন ওঠে— অনুমোদন ছাড়া কীভাবে সিনেমাগুলোর কাজ চলছে? এবার তার ব্যাখ্যা দিল জাজ মাল্টিমিডিয়া।
প্রতিষ্ঠানটির ফেসবুক পাতায় লেখা হয়—
“সুলতান – The Saviour
সুলতান নিয়ে কিছু পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে কিছু খবর বেড় হয়েছে। আমরা মনে করি, এখন সব কিছু জানানো প্রয়োজন।
সুলতান- The Saviour, বাংলাদেশে থেকে জাজ, ভারত থেকে জিতস ফিল্মস ও সুরিন্দর ফিল্মস প্রযোজনা করবে।
আমাদের ইচ্ছা সিনেমাটি যৌথ প্রযোজনার করা, কারণ, এতে শিল্পী সংখ্যা ৫০% এর বেশি আছে। আছে বাংলাদেশে শুটিং।
সুলতান- The Saviour এ বাংলাদেশ থেকে অভিনয় করছেন : বিদ্যা সিনহা মীম, আমান রেজা, তাসকিন, আসফাক রানা (জাজ এর নতুন আবিষ্কার), সাদেক বাচ্চু, নাদের চৌধুরী, রেবাকা রউফ, শহিদুল আলম সাচ্চু, কমল পাটেকার, শিবা সানু, জাহান, রমিজ উদ্দিন, ফারুক, সমা আকাশ, নিরঞ্জন, সুশান্ত, নেসার, মোস্তফা, সাজিদ, বীর জীবন, নেপালি, কাদির সহ আরও অনেকে।
সুলতান- The Saviour এর মুল গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র ৭টি, তার ৪টি চরিত্র করছে বাংলাদেশের শিল্পীরা।
আমরা ২-৩ দিনের মধ্যেই যৌথ প্রযোজনার জন্য জমা দিব, যদি যৌথ প্রযোজনার প্রিভিউ কমিটি পাশ করে তাহলে বাংলাদেশের শুটিং হবে, এতে ইমরান কনারা গান গাইবে।
বাংলাদেশে কিছু সিনেমা হলগুলো এখনো টিকে আছে শুধু গত দুই ঈদে ৪টি সিনেমা (শিকারী, বাদশা, নবাব, বস-২) এর কারণে। বর্তমানে হল সংখ্যা ২০০ শত এর চেয়ে কম আছে। যদি এই ঈদে যৌথ প্রযোজনার সিনেমা মুক্তি না পায়, তাহলে অনেক হল বন্ধ হয়ে যাবে।
হল বাঁচবে কী করে? আর হল না বাঁচলে বাংলা চলচ্চিত্র বাঁচবে কীভাবে?”