২৫ হাজারে শুরু ১০ লাখ টাকায় শেষ
“প্রথম ছবিতে (কেয়ামত থেকে কেয়ামত) মাত্র ২৫ হাজার টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছিল ইমন (সালমান শাহ)। তবে ছবিটি মুক্তি পাবার পর আকাশ ছোঁয়া সাফল্য পায়। জনপ্রিয় হয়ে যায় ইমন-মৌসুমী জুটিও। সবখানেই তাদের চাহিদা বাড়তে থাকে। বাড়তে থাকে পারিশ্রমিকও। ধারাবাহিকতায় শাবনূরের সঙ্গে ‘তুমি আমার’ ছবির জন্য প্রথমবারের মতো ১ লাখ টাকা পারিশ্রমিক নেয় সে।
এরপর বেশ লম্বা একটা বিরতি শেষে আবারও ‘দেনমোহর’ সিনেমায় ইমন ও মৌসুমী একসঙ্গে অভিনয় করে। সেই ছবিতে দেড় লাখ টাকা নেয় ইমন। এগুলো যখন সুপার-ডুপার হিট করে তখন ধীরে ধীরে তার পারিশ্রমিকও বেড়ে যায়। সর্বশেষ ছটকু আহমেদের ‘বুকের ভেতর আগুন’ সিনেমার জন্য সে দশ লাখ টাকা নিয়েছিলো। এই পারিশ্রমিকে ইমন হয়ে উঠেছিলো সবচেয়ে দামি নায়ক।”
উপরের কথাগুলো সালমানের স্ত্রী সামিরার। এ নায়কের মৃত্যু দিবসে এক প্রতিবেদনে জাগো নিউজ এ সব তথ্য প্রকাশ করে।
এদিকে সম্প্রতি একটি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রকাশিত তথ্য মতে, শীর্ষ আয়ের দ্বিতীয় সিনেমাটি সালমান শাহর। শীর্ষ দশের তিনটি ছবিই তার।
প্রথম সিনেমাটি হলো ‘বেদের মেয়ে জোছনা’। ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৮৯ সালে। এই ছবির আয়ের পরিমাণ ২০ কোটি টাকা।
ব্যবসা সফল ছবির তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা ছবিটির নাম ‘স্বপ্নের ঠিকানা’। ঈদে মুক্তি পেয়ে ছবিটি আয় করেছিল প্রায় ১৯ কোটি টাকা। এম এ খালেক পরিচালিত এই ছবিতে দুর্দান্ত অভিনয় করেছিলেন জনপ্রিয় জুটি সালমান ও শাবনূর। ত্রিভূজ প্রেমের গল্পে আরও ছিলেন সোনিয়া।
শীর্ষ দশের তালিকায় আরো আছে ‘সত্যের মৃত্যু নেই’ ও ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’।