Select Page

এখনো সুব্রত

১৯৮৫ সালের মার্চে মুক্তি পায় সুব্রত অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ‘রাই বিনোদিনী’। পরিচালনা করেছিলেন প্রয়াত মহম্মদ হাননান। এরপর একই পরিচালকের ‘মালা বদল’ ও ‘মাইয়ার নাম ময়না’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এ তিনটি চলচ্চিত্র সুব্রতকে নায়ক হিসেবে শক্ত অবস্থান গড়ে দেয়।

দেখতে দেখতে চলচ্চিত্রে অভিনয়ে তিন দশক অর্থাৎ ৩০ বছর পেরিয়ে ৩১ বছরে পা রাখলেন দর্শকপ্রিয় এ অভিনেতা।

এখন পর্যন্ত তার অভিনীত চলচ্চিত্রের সংখ্যা দেড়শটির মতো। সুব্রত অভিনীত আলোচিত চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘হারানো সুর’, রফিকুল বারী চৌধুরীর ‘চণ্ডিদাস ও রজকিনী’, এফ কবির চৌধুরীর ‘তালা চাবি’, কামরুজ্জামানের ‘সততা’, মোস্তফা আনোয়ারের ‘পুষ্পমালা’, ইবনে মিজানের ‘নাগজ্যোতি’ ও ‘সাগর কন্যা’।

নায়ক হিসেবে সুব্রত সর্বশেষ মতিউর রহমান গাজীপুরীর নির্দেশনায় ‘ঘোমটা’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এতে অভিনয় করতে গিয়েই ভালোবেসে ঘোমটা পরিয়ে বউ করে নেন চিত্রনায়িকা দোয়েলকে। এ দম্পতি মেয়ে দীঘি অভিনেত্রী হিসেবে ইতোমধ্যে খ্যাতি অর্জন করেছে। দোয়েল বেশ কয়েকবছর আগে মারা গেছেন।

সুব্রত বলেন,‌ ‘দর্শকের ভালবাসায় আজ আমি এখানে এসেছি। দর্শকের ভালবাসার মাঝেই বেঁচে থাকতে চাই। চাই আরও ভাল ভাল চলচ্চিত্রে কাজ করতে।’

বর্তমানেও সুব্রত চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন। উল্লেখযোগ্য হলো মুকুল নেত্রবাদীর নির্দেশনায় ‘মা বাবা সন্তান’, ওমর ফারুকের ‘লাভার নাম্বার ওয়ান’, শামীম আহমেদ রনির ‘মেন্টাল’, মনতাজুর রহমান আকবরের ‘মাই ডার্লিং’, রফিক শিকদারের ‘ভোলাতো যায় না তারে’, সাইমন তারিকের ‘মাটির পরী’, এখলাসের ‘ভালবাসাপুর’, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর ‘প্রেমের অধিকার’, মিজানুর রহমান শামীমের ‘ধ্বংস মানব’ ও সায়েম জাফর ইমামীর ‘রুদ্র দ্য গ্যাংস্টার’।


মন্তব্য করুন