![অনুদান পাওয়ার সাত বছর পর মুক্তি পাচ্ছে ‘আজব কারখানা’](https://i0.wp.com/bmdb.co/wp-content/uploads/2024/06/ajob_karkhana1_bmdb_image.jpg?resize=150%2C150&ssl=1)
জাজের প্রতিদ্বন্দ্বী লাইভ : টাকা গুণতে হবে না প্রযোজককে
বর্তমানে ডিজিটাল সিনেমা প্রদর্শনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চেইন জাজ মাল্টিমিডিয়ার একটি সিস্টার কনসার্ন। ওই প্রতিষ্ঠানকে প্রজেকশন সিস্টেমের জন্য ছবি প্রতি সপ্তাহে ২০ হাজার টাকার মতো দিতে হয় সংশ্লিষ্ট সিনেমার প্রযোজককে। পাশাপাশি টিকিট প্রতিও টাকা পায় প্রতিষ্ঠানটি।
এবার প্রযোজককে আর টাকা গুণতে হবে না। এমনটাই বলছে নতুন কোম্পানি লাইভ এস কে টেকনোলজিস।
প্রতিষ্ঠানটি সিনেমা হলগুলোতে স্থাপন করতে যাচ্ছে ডিজিটাল সিনেমা প্রজেকশন সিস্টেম। বাংলাদেশের সব সিনেমা হলে প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যেই বিনা মূল্যে সর্বাধুনিক প্রজেক্টর, সাউন্ড ও সার্ভার মেশিন বিতরণ শুরু করেছে।
প্রাথমিক অবস্থায় সার্ভার সিস্টেম বিতরণের মাধ্যমে এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে, এরপর শর্তসাপেক্ষে খুব দ্রুতই প্রজেক্টর ও সাউন্ড সিস্টেম বিতরণ করা হবে।
এ প্রসঙ্গে লাইভ এস কে টেকনোলজিসের ডিরেক্টর ইয়াসির আরাফাত বলেন, ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ব্যবসার উন্নয়নের জন্য আমরা এ উদ্যোগ নিয়েছি। একটি সুপার হিট সিনেমার জন্য একজন প্রযোজককে গুনতে হয় ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা। এমনকি প্রদর্শন মেশিনের ভাড়ার জন্য অনেক হল মালিক ছবি চালাতে পারেন না। এ কারণে দিনে দিনে হলের সংখ্যাও কমে যাচ্ছে। সাধারণ প্রযোজক ও হল মালিকদের কথা ভেবেই আমরা এ উদ্যোগ নিয়েছি। তবে ছবি প্রদর্শনের ক্ষেত্রে সিনেমা হল মালিক ও প্রযোজকের মতামতই হবে একমাত্র সিদ্ধান্ত।’
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের জন্য প্রযোজককে এককালীন ৫০ হাজার টাকা মাস্টারিং চার্জ প্রদান করতে হবে। আমদানি, যৌথ প্রযোজনা ও বিদেশি ছবির জন্য এককালীন মাস্টারিং চার্জ দুই লাখ টাকা প্রদান করতে হবে। তবে পুরনো বাংলাদেশি ছবির জন্য কোনো মাস্টারিং চার্জ লাগবে না বলে জানানো হয় লাইভ এস.কে টেকনোলজিসের পক্ষ থেকে।