Select Page

জায়েদ-শাকিব-সেলিম: পরস্পরবিরোধী সব খানের সঙ্গে মালেক আফসারী

জায়েদ-শাকিব-সেলিম: পরস্পরবিরোধী সব খানের সঙ্গে মালেক আফসারী

কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের সিনেমার চেয়ে আলোচনার খোরাক হচ্ছে পরস্পরবিরোধী নানান পক্ষ। আর এর মধ্যে সাম্প্রতিক আলোচিত তিনটি পক্ষের সঙ্গেই আছেন মালেক আফসারী।

যেমন; শাকিব-জায়েদ বিরোধের মাঝে নির্মাণ করেন ‘অন্তর জ্বালা’। ওই সময়ে দুই অভিনেতার দূরত্বকে প্রচারের জন্য কাজে লাগান। এ ছবির মুক্তির পর জায়েদ আরেকটি সিনেমার ঘোষণা দেন, যা পরে নির্মিত হয়নি।

এর পর সময়ের চক্রে জায়েদের ঘর থেকে আসেন শাকিব খানের এসকে ফিল্মসের ব্যানারে। ‘পাসওয়ার্ড’ মুক্তির পর ‘হ্যাকার’-এর ঘোষণা দিয়েও এক বছরে হয়নি সিনেমাটি। তখন শাকিবের বিরোধী পক্ষ সেলিম খানের শাপলা মিডিয়ার সঙ্গে জুটলেন। আপাতত দিঘী ও শান্ত খানের ‘ধামাকা’ নিয়ে তার যত ব্যস্ততা।

তবে এমন উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে স্বভাবসুলভ স্ট্যাটাস দিতে ভোলেননি। যেখান থেকে মালেক আফসারীর হালের অবস্থান পরিষ্কার হবে।

তেমন কয়েকটি হলো—

একজন পরিচালক আপন হয়ে থাকে প্রযোজকের। কোনো শিল্পীর না।

 সেলিম খান থেকে আগে এইভাবেই সাইনিং মানি নিতো সুপারস্টার শাকিব খান এখন নেই আমি। আল্লাহ মেহেরবান। এই করোনা উপেক্ষা করে, সিনেমা হল বন্ধ জেনে, আমার পেছনে দুই কোটি টাকা ঢালছে। আমি বলবো সাহসী প্রডিউসার সেলিম খান। সবাই উনাকে অভিনন্দন দেওয়া উচিত। সুপারস্টার শাকিব খান, শাপলা মিডিয়াকে ইন্ডাস্ট্রিতে পরিচিত করিয়েছেন মিডিয়াকে ব্যাবহার করে।আমি শান্ত খান আর দীঘিকে এই ইন্ডাস্ট্রিতে দাঁড় করাবো মিডিয়াকে বন্ধুর মতো পাশে নিয়ে।

 সেলিম খানের সাথে আগে শাকিব খান ছিলো। এখন আমি।

 দেশের সিনিয়র হিরো হিরোইনদের কাছে দীঘি ও শান্ত খানের জন্য দোয়া চাই। বোম্বের সুপারস্টার সালমান খান বা শাহরুখ খান হলে নিজের ফেসবুক পেইজে, দোয়া করে পোস্ট দিতো। আমাদের দেশে দেয় না!!! আমাদের দেশে যেদিন এমন কালচার চালু হবে, সেদিন থেকে এই দেশের সিনেমার উন্নতি হবে।

 আমার নিজেকে প্রমাণ করার কিছু নাইএকজন পরিচালকের মূল শক্তি হল বাজেট। অল্প বাজেট এর ছবির অফার আমি মাসে ২-৩ টা পেয়ে থাকি কিন্তু আমি রাজি হই না। কারন আমাকে দিয়ে অল্প বাজেট এর ছবি হবে না। ভালো মানের ছবি বানাতে হলে বাজেট লাগবেই। সেলিম খান সাহেব সেটা দিতে রাজি হয়েছেন।


মন্তব্য করুন