Select Page

ভালো যাচ্ছে না ‘ইন্সপেক্টর নটি কে’

ভালো যাচ্ছে না ‘ইন্সপেক্টর নটি কে’

শুক্রবার মুক্তি দেওয়া হয় নুসরাত ফারিয়া ও জিৎ অভিনীত নতুন ছবি ‘ইন্সপেক্টর নটি কে’।

প্রথম আলোকে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র বুকিং এজেন্ট সমিতির সভাপতি সারোয়ার আলী ভূঁইয়া জানান, বাংলাদেশে মুক্তি পাওয়া জিতের অন্য দুটি ছবি ‘বাদশা’ ও ‘বস টু’র মতো সাফল্য পায়নি নতুনটি।

তার মতে, ‘ছবিটি কিন্তু ভারতের কলকাতায়ও তেমন ব্যবসা করতে পারেনি। শুধু তা-ই নয়, দর্শক এই জিৎ আর তাঁর নতুন ছবিকে ভালোভাবে গ্রহণ করেননি।’

বাংলাদেশের জাজ মাল্টিমিডিয়া ও ভারতের কলকাতার জিৎ’স ফিল্ম ওয়ার্কসের যৌথ প্রযোজনায় ‘ইন্সপেক্টর নটি কে’ ছবিটির শুটিং শুরু হয়েছিল। কিন্তু মুক্তির আগে যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা নিয়ে ঝামেলা হয়। যৌথ প্রযোজনার বদলে বিনিময় চুক্তির আওতায় বাংলাদেশে আমদানি করা হয় ছবিটি।

এক দিনের মধ্যে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড থেকে ছবিটির ছাড়পত্র নেওয়া হয়। ছবির প্রচারণায় অংশ নিতে গত বুধবার ঢাকায় আসেন ছবির নায়ক ও প্রযোজক জিৎ।

এক সপ্তাহ আগে মুক্তি পেয়ে ভারতে ভালো করেনি ছবিটি। এদিকে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে ছবির প্রথম শোতে দর্শকের আগ্রহ মোটামুটি দেখা গেলেও দ্বিতীয় শো থেকে চিত্রটা পাল্টে যায়। মুখ ফিরিয়ে নেন দর্শক।

সারোয়ার আলী ভূঁইয়া বলেন, ‘একটা ছবি সম্পর্কে দর্শককে জানাতে হলে প্রচারণা দরকার। এই ছবির ক্ষেত্রে তা মোটেও সম্ভব হয়নি। বৃহস্পতিবার ছবিটি সেন্সর ছাড়পত্র পায়। পোস্টার ছাপানো হয়েছে সেদিন রাতে। এত তাড়াহুড়োর কারণে এই ছবির মুক্তির কথা দর্শক জানতেই পারেননি।’

তিনি আরও বলেন, ‘জিতের আগের দুটি ছবি যেমন ছিল, এটি তেমন না। আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, ভারতের বাংলা ছবির এই নায়কের অ্যাকশনধর্মী ছবির প্রতি বাংলাদেশের দর্শকের আগ্রহ আছে। কিন্তু নতুন ছবিটি কমেডি ধাঁচের। তাই দর্শকেরা এই নায়কের কাছ থেকে এমন ছবি গ্রহণ করেননি।’

এদিকে মধুমিতা প্রেক্ষাগৃহের কর্ণধার ও বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সভাপতি ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ বলেন, ‘আমার প্রেক্ষাগৃহে প্রতিদিন পাঁচটি শো চলে। এর মধ্যে দুটি মোটেও ভালো যায়নি, বাকি তিনটি ভালোই গেছে।’

এদিকে

শুক্রবার মুক্তি দেওয়া হয় নুসরাত ফারিয়া ও জিৎ অভিনীত নতুন ছবি ‘ইন্সপেক্টর নটি কে’।প্রথম আলোকে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র বুকিং এজেন্ট সমিতির সভাপতি সারোয়ার আলী ভূঁইয়া জানান, বাংলাদেশে মুক্তি পাওয়া জিতের অন্য দুটি ছবি ‘বাদশা’ ও ‘বস টু’র মতো সাফল্য পায়নি নতুনটি।
তার মতে, ‘ছবিটি কিন্তু ভারতের কলকাতায়ও তেমন ব্যবসা করতে পারেনি। শুধু তা-ই নয়, দর্শক এই জিৎ আর তাঁর নতুন ছবিকে ভালোভাবে গ্রহণ করেননি।’

বাংলাদেশের জাজ মাল্টিমিডিয়া ও ভারতের কলকাতার জিৎ’স ফিল্ম ওয়ার্কসের যৌথ প্রযোজনায় ‘ইন্সপেক্টর নটি কে’ ছবিটির শুটিং শুরু হয়েছিল। কিন্তু মুক্তির আগে যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা নিয়ে ঝামেলা হয়। যৌথ প্রযোজনার বদলে বিনিময় চুক্তির আওতায় বাংলাদেশে আমদানি করা হয় ছবিটি।
এক দিনের মধ্যে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড থেকে ছবিটির ছাড়পত্র নেওয়া হয়। ছবির প্রচারণায় অংশ নিতে গত বুধবার ঢাকায় আসেন ছবির নায়ক ও প্রযোজক জিৎ।
এক সপ্তাহ আগে মুক্তি পেয়ে ভারতে ভালো করেনি ছবিটি। এদিকে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে ছবির প্রথম শোতে দর্শকের আগ্রহ মোটামুটি দেখা গেলেও দ্বিতীয় শো থেকে চিত্রটা পাল্টে যায়। মুখ ফিরিয়ে নেন দর্শক।
সারোয়ার আলী ভূঁইয়া বলেন, ‘একটা ছবি সম্পর্কে দর্শককে জানাতে হলে প্রচারণা দরকার। এই ছবির ক্ষেত্রে তা মোটেও সম্ভব হয়নি। বৃহস্পতিবার ছবিটি সেন্সর ছাড়পত্র পায়। পোস্টার ছাপানো হয়েছে সেদিন রাতে। এত তাড়াহুড়োর কারণে এই ছবির মুক্তির কথা দর্শক জানতেই পারেননি।’

তিনি আরও বলেন, ‘জিতের আগের দুটি ছবি যেমন ছিল, এটি তেমন না। আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, ভারতের বাংলা ছবির এই নায়কের অ্যাকশনধর্মী ছবির প্রতি বাংলাদেশের দর্শকের আগ্রহ আছে। কিন্তু নতুন ছবিটি কমেডি ধাঁচের। তাই দর্শকেরা এই নায়কের কাছ থেকে এমন ছবি গ্রহণ করেননি।’

এদিকে মধুমিতা প্রেক্ষাগৃহের কর্ণধার ও বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সভাপতি ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ বলেন, ‘আমার প্রেক্ষাগৃহে প্রতিদিন পাঁচটি শো চলে। এর মধ্যে দুটি মোটেও ভালো যায়নি, বাকি তিনটি ভালোই গেছে।’

জানা গেছে, জিৎ অভিনীত ও প্রযোজিত এই ছবিটি বড় বাজেটে নির্মিত হয়েছে। যতটা বড় বাজেটে ছবিটি নির্মাণ করা হয়েছে, ঠিক ততটাই ব্যবসায়িকভাবে ব্যর্থতার দিকে যাচ্ছে বলে মত দিচ্ছেন চলচ্চিত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা।

শুক্রবার মুক্তি দেওয়া হয় নুসরাত ফারিয়া ও জিৎ অভিনীত নতুন ছবি ‘ইন্সপেক্টর নটি কে’।প্রথম আলোকে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র বুকিং এজেন্ট সমিতির সভাপতি সারোয়ার আলী ভূঁইয়া জানান, বাংলাদেশে মুক্তি পাওয়া জিতের অন্য দুটি ছবি ‘বাদশা’ ও ‘বস টু’র মতো সাফল্য পায়নি নতুনটি।
তার মতে, ‘ছবিটি কিন্তু ভারতের কলকাতায়ও তেমন ব্যবসা করতে পারেনি। শুধু তা-ই নয়, দর্শক এই জিৎ আর তাঁর নতুন ছবিকে ভালোভাবে গ্রহণ করেননি।’

বাংলাদেশের জাজ মাল্টিমিডিয়া ও ভারতের কলকাতার জিৎ’স ফিল্ম ওয়ার্কসের যৌথ প্রযোজনায় ‘ইন্সপেক্টর নটি কে’ ছবিটির শুটিং শুরু হয়েছিল। কিন্তু মুক্তির আগে যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা নিয়ে ঝামেলা হয়। যৌথ প্রযোজনার বদলে বিনিময় চুক্তির আওতায় বাংলাদেশে আমদানি করা হয় ছবিটি।
এক দিনের মধ্যে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড থেকে ছবিটির ছাড়পত্র নেওয়া হয়। ছবির প্রচারণায় অংশ নিতে গত বুধবার ঢাকায় আসেন ছবির নায়ক ও প্রযোজক জিৎ।
এক সপ্তাহ আগে মুক্তি পেয়ে ভারতে ভালো করেনি ছবিটি। এদিকে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে ছবির প্রথম শোতে দর্শকের আগ্রহ মোটামুটি দেখা গেলেও দ্বিতীয় শো থেকে চিত্রটা পাল্টে যায়। মুখ ফিরিয়ে নেন দর্শক।
সারোয়ার আলী ভূঁইয়া বলেন, ‘একটা ছবি সম্পর্কে দর্শককে জানাতে হলে প্রচারণা দরকার। এই ছবির ক্ষেত্রে তা মোটেও সম্ভব হয়নি। বৃহস্পতিবার ছবিটি সেন্সর ছাড়পত্র পায়। পোস্টার ছাপানো হয়েছে সেদিন রাতে। এত তাড়াহুড়োর কারণে এই ছবির মুক্তির কথা দর্শক জানতেই পারেননি।’

তিনি আরও বলেন, ‘জিতের আগের দুটি ছবি যেমন ছিল, এটি তেমন না। আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, ভারতের বাংলা ছবির এই নায়কের অ্যাকশনধর্মী ছবির প্রতি বাংলাদেশের দর্শকের আগ্রহ আছে। কিন্তু নতুন ছবিটি কমেডি ধাঁচের। তাই দর্শকেরা এই নায়কের কাছ থেকে এমন ছবি গ্রহণ করেননি।’

এদিকে মধুমিতা প্রেক্ষাগৃহের কর্ণধার ও বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সভাপতি ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ বলেন, ‘আমার প্রেক্ষাগৃহে প্রতিদিন পাঁচটি শো চলে। এর মধ্যে দুটি মোটেও ভালো যায়নি, বাকি তিনটি ভালোই গেছে।’

জানা গেছে, জিৎ অভিনীত ও প্রযোজিত এই ছবিটি বড় বাজেটে নির্মিত হয়েছে। যতটা বড় বাজেটে ছবিটি নির্মাণ করা হয়েছে, ঠিক ততটাই ব্যবসায়িকভাবে ব্যর্থতার দিকে যাচ্ছে বলে মত দিচ্ছেন চলচ্চিত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’ চলচ্চিত্রটি পর্যালোচনা করে ‘বিনোদন নয়, শুধুই বিরক্তি’ শিরোনামে লিখেছে, ‘পুলিশ ইন্সপেক্টরদের নিয়ে টালিউডে অনেক ছবি তৈরি হয়েছে। সেই তালিকায় একেবারে নিচের সারিতে থাকবে এই ছবি। কাহিনি দুর্বল তো বটেই, রোমান্টিক-কমেডি ছবির মজা কিংবা রোমান্স কোনোটাই প্রত্যাশা পূরণ করে না। বরং কমেডি তো কখনো কখনো বুমেরাং হয়ে দাঁড়ায়। ভাঁড়ামো দিয়ে কি দর্শকের মন জয় করা যায়?’


মন্তব্য করুন