Select Page

তারকাদের যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হতে সাহায্য করেন সোনিয়া হোসেন

তারকাদের যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হতে সাহায্য করেন সোনিয়া হোসেন

ছোটপর্দার পরিচিত মুখ। সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন সোনিয়া হোসেন। সম্প্রতি হৃদি হক পরিচালিত ‘১৯৭১ সেই সব দিন’ ছবিতে আইটেম গানের নেচে নজর কেড়েছেন। সোনিয়া জানান, অভিনয় করেন শখের বশে। তার ফুলটাইম হলো ব্যবসা।

ভিসা প্রসেসিং প্রতিষ্ঠান রয়েছে যুক্তরাজ্য থেকে আইন নিয়ে পড়াশোনার করা অভিনেত্রীর। বিদেশে স্থায়ী হতে ইচ্ছুক শোবিজের সদস্যদের সেবা দেয় তার প্রতিষ্ঠান।

‘১৯৭১ সেই সব দিন’ ছবিতে ‘ইয়ে শামে’ শিরোনামে গানে পারফর্ম করেন সোনিয়া। তিনি জানান, হৃদি হকের সিনেমায় এক সেকেন্ডের দৃশ্য হলেও রাজি হতেন। কারণ হৃদিকে গুরু মানেন তিনি।

‌‘টেলিভিশন কিংবা ওয়েব—কোথাও আপনি নিয়মিত নন। কেন?’ কালের কণ্ঠের এমন প্রশ্নে সোনিয়া বলেন, ‘আমি একদমই ইনডিপেনডেন্ট কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতে চাই। কোনো একটা কাজে শুধুই ব্যাবসায়িক দিক বিবেচনা করা হবে, সেখানে শিল্পের কদর থাকবে না—এমন কাজ করতে চাই না। আমি ইউকে থেকে ‘ল’ পড়ে এসেছি। আমার ভিসা এজেন্সি আছে। ফলে যে সুবিধাটা পাচ্ছি, অভিনয়টা খুব বেছে করতে পারি। না হলে গত্বাঁধা কাজই করতে হতো।’

ভিসা এজেন্সি প্রসঙ্গে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের ‘ইবি ১’ নামে একটা ভিসা ক্যাটাগরি আছে। সেই ক্যাটাগরির সুবিধা দিয়ে থাকি। বাংলাদেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের অনেকেই আমার ক্লায়েন্ট। যাঁরা বিদেশে সেটেলড হওয়ার কথা ভাবছেন। তাঁদের কাগজপত্র তৈরি করে দিই বাইরে যাওয়ার জন্য। ওটা আমার ফুল টাইম প্রফেশন।’

গত কয়েক দশকে ঢাকার শোবিজ জগতের অনেকেই থিতু হয়েছেন। এর মধ্যে বড় একটি অংশ আশের যুক্তরাষ্ট্রে। এরপর কানাডা, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার নাম আসে।

কয়েক বছর আগে আরশাদ আদনান প্রযোজিত ও আলভী আহমেদ পরিচালিত ইউটার্ন সিনেমায় অভিনয় করেন সোনিয়া হোসেন। তার নায়ক ছিলেন শিপন মিত্র। এরপর তাকে আর কোনো সিনেমায় দেখা যায়নি।


Leave a reply