Select Page

মাস্টার/জাতীয় পুরস্কারজয়ী সুমিতের সিনেমায় মম-বাঁধন

মাস্টার/জাতীয় পুরস্কারজয়ী সুমিতের সিনেমায় মম-বাঁধন

শুটিং পুরোপুরি শেষ করে ‘মাস্টার’-এর ঘোষণা…

২০০৬ সালে লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টারের খেতাব জেতেন জাকিয়া বারী মম ও দ্বিতীয় রানার আপ হন আজমেরী হক বাঁধন। ওই বছরের শীর্ষ প্রতিযোগীদের তৌকীর আহমেদের ‘দারুচিনি দ্বীপ’ সিনেমায় দেখা গেলেও পরীক্ষার কারণে অংশ নিতে পারেননি বাঁধন। এবার সেই দুই অভিনেত্রী জাতীয় পুরস্কারজয়ী রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিতের নতুন সিনেমায় পর্দা ভাগাভাগি করলেন। ছবির নাম ‘মাস্টার’।

টাঙ্গাইলের বিভিন্ন লোকেশনে টানা শুটিং শেষে আজ বুধবার (৩ এপ্রিল) ‘মাস্টার’-এর ঘোষণা দিলেন সুমিত।

ফেসবুকে তিনি লেখেন, “আমার নতুন পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি ‘মাস্টার’-এর চিত্রগ্রহণ শেষ হলো গতকাল! মধুপুর এবং ধনবাড়ীর মানুষের নিরলস শ্রম, অকুন্ঠ সমর্থন ও ভালোবাসা ছাড়া এই ছবির নির্মাণ কোনোভাবেই সম্ভব হতো না। টানা দেড় মাসের শুটিংকালে আমি ব্যক্তিগতভাবে মধুপুর এবং ধনবাড়ীকে নতুন করে চিনেছি, এখানকার অপরিসীম সৌন্দর্য্য ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য নতুনভাবে উপলব্ধি করেছি, এবং প্রতিনিয়ত চেষ্টা করেছি প্রাণবন্ত এই জনপদের নানান দিক ক্যামেরায় ধারণ করতে। সামনে চেষ্টা থাকবে বিশ্ববাসীর কাছে এই গল্প, চরিত্র, ইমেজগুলোকে পৌঁছে দেয়ার।”

ছবিটি নিয়ে কালের কণ্ঠকে বাঁধন জানালেন, তিনি ও মম কেউই ছবিটির প্রধান চরিত্র নন। প্রধান চরিত্র আরেক ‘মাস্টার’ অভিনেতা নাসির উদ্দিন খান। তবে তাদের চরিত্রটি গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণেই কাজটার প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আমি এখানে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের একটা চরিত্র করেছি। একটা ভালো কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়েছি। পরিচালক থেকে পুরো টিম দারুণ। এত গোছানো টিমের সঙ্গে কাজ করতে পারাও আনন্দের।’

অন্যদিকে গত মাসে আরেক সাক্ষাৎকারে একসঙ্গে কাজের কথা বললেও ‘মাস্টার’-এর নাম অপ্রকাশ্য রাখেন মম। তখন পুরনো বন্ধু বাঁধনকে নিয়ে মম বলেন, ‘অনেক দিন পরে দুজন একসঙ্গে কাজ করছি। দারুণ একটা সময় কাটছে আমাদের। এখানকার পরিবেশটাও মন কেড়েছে আমাদের।’

‘মাস্টার’-এ আরো অভিনয় করেছেন নাসির উদ্দিন খান, শরীফ সিরাজ, তাসনুভা তামান্না, আমিনুর রহমান মুকুল, মাহমুদ আলম, ফজলুর রহমান বাবু প্রমুখ।


মন্তব্য করুন